আমুদরিয়া নিউজ : সান্দাকফু থেকে ফালুটে যাওয়ার সময়ে অক্সিজেনের অভাবে অজ্ঞান হয়ে যাওয়া ১১ বছরের বালক প্রাণে বাঁচল সশস্ত্র সীমা বল মানে এসএসবি-র তৎপরতায়। দুদিন আগের ওই ঘটনার বিবরণ ও ছবি নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্টে পোস্ট করে এসএসবিকে কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন দার্জিলিঙের সাংসদ ও বিজেপির অন্যতম জাতীয় মুখপাত্র রাজু বিস্ত।
ঘটনার বিবরণ অনুসারে, দক্ষিণ ২৪ পরগনা থেকে ছয়জন পর্যটকের একটি দল টংলু থেকে সান্দাকফু পৌঁছয়। ওই দলে থাকা বিপ্লব দাসের সঙ্গে তাঁর ১১ বছরের ছেলে সাক্ষ্যও ছিল। সান্দাকফু থেকে তারা ট্রেক করে ফালুটে পৌঁছন।
একে উঁচু জায়গা, তার উপরে প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে সাক্ষ্য এসএসবির বর্ডার আউট পোস্টে পৌঁছনোর পরে জ্ঞান হারিয়ে ফেলে।
এই খবর পেয়েই পোস্ট কমান্ডার এসআই হরিকেশ কুমার সঙ্গে সঙ্গেই কোম্পানি কমান্ডার শিবু মন্ডল, এসিকে সতর্ক করেন।
তাঁরা ওই সময়ে পোস্টের ডিউটিতে ছিলেন। বিওপি ফালুট টিম দ্রুত অক্সিজেন সরবরাহ করে যা কি না সাক্ষ্যকে দেওয়া হয়। প্রায় এক ঘন্টা পরে সাক্ষ্য জ্ঞান ফিরে পায় এবং স্থিতিশীল হয়। চিকিৎসার পরে পর্যটক দলটি তাদের গাইড শঙ্খলাল তামাংকে সাথে নিয়ে গোর্খেতে পৌঁছন।
দার্জিলিঙের সাংসদ জানান, এসএসবির এই তৎপরতার অত্যন্ত প্রশংসনীয়।