আমুদরিয়া নিউজ: আহমেদাবাদ বিমান দুর্ঘটনার প্রাথমিক তদন্তের রিপোর্ট প্রকাশ্যে এসেছে। শনিবার একটি ১৫ পাতার রিপোর্ট পেশ করেছে এয়ারক্রাফ্ট অ্যাক্সিডেন্ট ইনভেস্টিগেশন ব্যুরো। এই রিপোর্ট নিয়ে রীতিমতো হইচই পড়ে গিয়েছে। এই পরিস্থিতিতে বিবৃতি দিলেন কেন্দ্রীয় অসামরিক বিমান পরিবহণ মন্ত্রী কে রামমোহন নায়ডু। নাইডু বলেন, “আমাদের এই বিষয়ে এখনই কোনও সিদ্ধান্তে পৌঁছোনো উচিত বলে আমি মনে করছি না। আমার বিশ্বাস, গোটা বিশ্বের মধ্যে সবচেয়ে ভাল পাইলট এবং বিমানকর্মীরা আমাদের (ভারতের) কাছে রয়েছেন। তাঁরা হলেন অসামরিক বিমান পরিবহণের মেরুদণ্ড। তাঁরা অসামরিক বিমান পরিবহণের প্রাথমিক সম্পদ। পাইলটেরা যাতে ভাল থাকেন, সুস্থ থাকেন, সেটাও আমরা দেখি। তাই এখনই কোনও সিদ্ধান্ত না নিয়ে চূড়ান্ত রিপোর্টের জন্য অপেক্ষা করুন।” প্রাথমিক রিপোর্ট অনুযায়ী, ইঞ্জিন-১ এবং ইঞ্জিন-২ রানওয়ে ছাড়ার পরেই বন্ধ হয়ে যায়। বিমানটি যখন গতি নিয়ে নিয়েছে, ঠিক সেই সময়ে দু’টি ইঞ্জিন বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। ইঞ্জিনে জ্বালানি পৌঁছোচ্ছিল না। মুহূর্তের মধ্যে বিমানের গতি এবং উচ্চতা কমতে থাকে। পাইলটেরা সেই মুহূর্তে দু’টি জ্বালানির সুইচই আবার ‘কাটঅফ’ থেকে ‘রান’-এ নিয়ে এসেছিলেন। ইঞ্জিন-২ চালু হলেও ইঞ্জিন-১ আর চালু করা যায়নি।
